বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:১২ অপরাহ্ন
ইমরান হোসেন, প্রধান বার্তাসম্পাদক:
আসছে আগামী ৩১ জানুয়ারি ৬ষ্ঠ ধাপের ইউপি নির্বাচনের অংশ হিসেবে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার ৯টি ইউনিয়নে ইভিএম এর মাধ্যমে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। শুক্রবার ১৪জানুয়ারি প্রতীক বরাদ্ধ দেয়ার সাথে সাথেই প্রার্থীদের মাঝে শুরু হলো ভোট যুদ্ধ। এরই ধারাবাহিকতায় উপজেলার ৯টি ইউনিয়নে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ তাদের দলীয় প্রার্থীদের তালিকা চুড়ান্ত করেছেন। পাশাপাশি পাকুন্দিয়ার ৯টি ইউনিয়নে সাবেক চেয়ারম্যানসহ একাধিক স্বতন্ত্র হেভিওয়েট প্রার্থী রয়েছে। পাকুন্দিয়া এই ইউপি নির্বাচনটি সরকার দলীয় প্রর্থীদের জন্য এক রকম চ্যালেঞ্জ কারণ পঞ্চম ধাপে কটিয়াদী উপজেলায় নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামীলীগের প্রার্থীদের ভরাডুবি হয়েছে। তাতে হাতে গোনা যে কয়টিতে বিজয় অর্জন করেছে সেগুলো নিয়ে তুমুল বিতর্ক রয়েছে। পক্ষান্তরে ১নং জাঙ্গালিয়া ইউয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী জনাব আব্দুস সাত্তার দীর্ঘদিন যাবৎ ইউনিয়ন চষে বেড়াচ্ছেন। সুখিয়া ইউনিয়নে সরকার দলীয় আব্দুল হামিদ এর ব্যাপক সমর্থন রয়েছে। চন্ডিপাশা ইউনিয়নের স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান চেয়াম্যান শামসুদ্দিনেরও সমর্থন কম নয়। পাটুয়াভাঙ্গা ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী ইমদাদুল হক জোটন ও আব্দুল মান্নান (মনাক) উনারাও জনগণের ব্যাপক সমর্থন কুড়িয়েছেন। বুরুদিয়া ইউনিয়নে সাবেক চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল আকন্দ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যক্ষ আসাদুজ্জামান আসাদের ও অনেক সমর্থন রয়েছে। নারান্দী ইউনিয়নে বর্তমান চেয়ারম্যান ভিপি শফিকের ব্যাপক সমর্থন রয়েছে। হোসেন্দী ইউনিয়নে নাজমুল কবির আলমগীর, মানসুরুল হক বাবুল, চরফরাদী ইউনিয়নে সরকার দলীয় আব্দুল মান্নান, স্বতন্ত্র প্রার্থী ভিপি কামাল এবং ঐতিহাসিক এগারসিন্দুর ইউনিয়নে সরকার দলীয় প্রার্থীর পাশাপাশি সাবেক চেয়ারম্যান বজলুল করিম বাবুল, আসাদুজ্জামান আসাদ, শাহাব উদ্দিন সাহাব তাদেরও ব্যাপক সমর্থন রয়েছে।
শুক্রবার প্রতীক বরাদ্ধ দেয়া হয়েছে এবং আগামী ৩১ জানুয়ারি পাকুন্দিয়ায় ৯টি ইউনিয়নে ইভিএমের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।